কিশোর গ্যাং এর প্রধান সুরুজ,বেদম প্রহারে আহত করলেন শিফালী খাতুন(৪২) কে,প্রশাষনের দৃষ্টি আকর্ষণ।

নিজস্ব প্রতিনিধি: ২০/০২/২০২৫ বৃহস্পতিবার কুষ্টিয়া শহরের ১৩ নল ওয়ার্ডের বারখাদা হটাৎ পাড়ায় কিশোর গ্যাং এ-র তান্ডব দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে এলাকা বাসীর সুত্রে অভিযোগ পাওয়া গেছে, জানা যায় বারখাদা হটাৎ পাড়ায় কিশোর গ্যাং প্রধান মিন্টুর ছেলে
মোঃ আশিকুর রহমান সুরুজ (২০)বেশ কিছু দিন ধরে এলাকায় প্রাধান্য বিস্তার ও মাদকের যথেচ্ছা ব্যাবহার নিশ্চিত করতে কিশোর গ্যাং গড়ে তুলেছে। এই কিশোর গ্যাং এর সদস্য সংখ্যা বৃদ্ধি করতে এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসি দের সাথে করে এলাকার নিরীহ স্কুল ও কলেজ পড়ুয়া কীশোরদের ভয় ভীতি হুমকি ধামকি দিয়ে নিজের দলে ভিড়িয়ে তাদের কে নানারকম অপরাধ মুলক কর্মকান্ডে নিয়োজিত করছে,আর তার সকল রকম অপরাধ মূলক কাজের সহযোগিতা করে,তার পিতা মিন্টু (৫০), যারা তার এই অপরাধ মূলক কাজে যুক্ত হতে চাই না তাদেরকে ভয় ভীতি হুমকি ধামকি দিয়েও যদি না হয়,তখন মারধরের শিকার হচ্ছে ঐ সব নিরীহ কিশোররা।এরকমই একটা ঘটনা ঘটেছে গত ১৬ ফেব্রয়ারী রবিবার সকাল ১০ টার সময় একই এলাকার মোঃ খায়রুল ইসলাম এর ভাতিজা কাউসার কে সুরুজ (২০) ও মিন্টু (৫০) মারধর করে,ঘটনা কাউসারের চাচী শিফালী খাতুন (৪২)জানতে পেরে সুরুজ দের বাড়িতে গিয়ে ঘটনার সত্যতা জানতে চায়,সুরুজ ও তার বোন সুমি খাতুন (২৫),শিফালী খাতুন কে ঘটনা সম্পর্কে নানা তালবাহানা কথাবার্তা বলে গালি গালাজ করে তারিয়ে দেই, শিফালী খাতুন উপায় না পেয়ে বাড়ি ফিরে এসে সাংসারিক ব্যস্ততায় লিপ্ত হয়ে যায়। হটাৎ ১নং আসামী,কিশোর গ্যাং এর প্রধান সুরুজ, পিতা মিন্টু (৫০)এ-র নেতৃত্বে ২নং আসামি মিন্টু( ৫০) পিতা -অজ্ঞাত ৩নং আসামি সুমি খাতুন (২৫) পিতা মিন্টু (৫০) সর্ব সাং বারখাদা,ত্রীমোহিনী থানা জেলা কুষ্টিয়া মোঃ খায়রুল ইসলাম এর বাড়িতে হামলা করে শিফালী খাতুন কে বেধড়ক মারধর করে আহত করে বলে অভিযোগ করেন আহত শিফালী খাতুন এর স্বামী মো খায়রুল ইসলাম,জানা যায় ঘটনা সম্পর্কে কুষ্টিয়া মডেল থানায় খায়রুল ইসলাম নিজে বাদী হয়ে একটি লিখিত অভিযোগ দিলেও রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপ গ্রহন করা হয় নি।এদিকে এলাকায় ঘটনা নিয়ে এলাকায় নানান প্রশ্ন মানুষের ভিতর ঘুরে বেড়াচ্ছে, কিশোর গ্যাং আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে এলাকার নিরিহ জনগণ, তাদের দাবি দ্রুত এই সমস্ত উঠতি কিশোর গ্যাং এর সদস্য দের আইনের আওতায় আনা হোক, এলাকায় বাসী প্রতিকারের আসায় কুষ্টিয়া পুলিশ সুপার মহোদয় ও দায়িত্ব প্রাপ্ত সেনাবাহিনী কর্মকর্ত্তার দৃষ্টি আকর্ষণ ও আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন