কুষ্টিয়ায় আলামপুরে সন্ত্রাসীদের হামলায় জামায়াত নেতা বাড়ি সহ একাধিক ঘরবাড়ি ভাংচুর
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
কুষ্টিয়া সদর উপজেলা আলামপুর ইউনিয়ন চলছে আওয়ামী সন্ত্রাসীদের হামলা ভাংচুর,জামায়াত নেতা গোলাম মোস্তফার বাড়িসহ কইএকশত বাড়ি ভাংচুর চালিয়েছে। জানাজায় কুষ্টিয়া আলামপুর ইউনিয়নের কৃষকলীগের সভাপতি-নুর-ইসলাম, আলামপর ইউনিয়নের সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি রুহুল আমিন, আলামপুর ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবকলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আরিফ, ইউনিয়নের সেচ্ছাসেবক লীগের ৩ নং ওয়ার্ড সেক্রেটারি গ্যাস আশরাফুল,কুষ্টিয়া সদর উপজেলা যুবলীগের যুগ্নআহবায়ক আলিম, দরবেশপুর গ্রামের খুনি বক্কার, খুনি দাউদ মন্ডল, আওয়ামী লীগ নেতা শিহাব, রেজাউল, বাপ্পি সহ আরো অনেক সন্ত্রাসীদের সাথে নিয়ে আগ্নেয়াস্ত্র বিদেশি পিস্তল, শর্ট গান, সহ দেশিও অস্ত্র নিয়ে।
দরবেশপুর গ্রামের বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও ব্যবসায়ী মো: মামুন অর রশিদ, ও জামায়াত ইসলামী নেতা গোলাম মোস্তফা সহ তাদের গ্রামে আতর্কিত হামলা করে। হামলায় মামুন অর রশিদ এর বাড়ি থাকা তার নিজের ৮১ লক্ষ টাকার হ্যারিয়ার প্রাইভেট কার, নিজ ঘরে রাখা ২১ লক্ষ আটত্রিশ হাজার টাকা, ২৪ ভরি শর্ন, মামুন এর ছোট চাচা সহ দরবেশপুর গ্রামের মোট ১৯ টা গরু, ১৭ টা ছাগল ৩ টা মটর সাইকেল লুটপাট করে। লুটপাট করার পর সন্ত্রাসীরা পুরো দরবেশপুর গ্রামে অর্ধ শতাধিক বাড়িতে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে তুস করে দেয়। লুটপাট করার সময় শিহাব রোজিনা নামক এক নারীকে ধর্ষণের চেষ্টা করে। এখন দেশের বর্তমান অবস্থায় এই সন্ত্রাসীরা তাদের গায়ে জামাত বিএনপির লেবেল লাগাতে চাচ্ছে।
এবিষয় মামুন অর রশীদ মামুনের সাথে কথা হলে তিনি জানান আমি একজন ব্যবসায়ী ও স্বস্তিপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নির্বাচিত সভাপতি। দেশে শৈরাচারি শাসকের পদত্যাগের দাবিতে একাধারে স্থানীয় লোকজন ছাত্রছাত্রীদের সাথে নিয়ে ভাদালিয়া ঝিনাইদহ সড়ক অবরোধ করে আসিতেছে, যখনি আমরা বিজয় লাভ করেছি তারপর থেকে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা আমাদের টার্গেট করে হামলা চালায় আমাদের কইএকশত বাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাট করেছে।আমি চাই এই হামলার বিচার ছাত্ররায় করবে।








