এলজিইডির দৌলতপুর প্রকৌশলী ও উপসহকারী প্রকৌশলী নামে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতি অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
কুষ্টিয়া দৌলতপুর উপজেলা প্রকৌশলী তৌহিদুল হক জোয়ার্দার ও নাজমুল হোসেন এর নামে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির বিস্তর অভিযোগ। নিজের ইচ্ছা স্বাধিন মত কাজ করেন তারা,একাধিক কাজের অনিয়ম রয়েছে তার বিরুদ্ধ।
উল্লেখিত প্যাকেজে চলমান কাজটির বিষয়ে উপজেলা প্রকৌশলীকে আমাদের তরফ থেকে বারবার বলা হয়েছিল যে কাজটি আইডি বহির্ভূত ভাবে সম্পন্ন হচ্ছে। কিন্তু তাতে তিনি কর্ণপাত না করে কাজ টি বাস্তবায়ন করে চলেছেন। ফলে জনগণ সঠিক সুফল পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। প্রতিদিন দুপুর ১২ টা থেকে বিকাল তিনটা পর্যন্ত অফিস করা এই উপজেলা প্রকৌশলীর কারণে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়,কুষ্টিয়া দৌলতপুর আদাবাড়িয়া রাস্তাটি বর্তমানে পাকা হয়ে আছে,ইন্জিনিয়ারদের কারসাজিতে অন্য একটি কাচা রাস্তার আদাবাড়িয়া রিফুজিপাড়া রাস্তা এস্টিমেট করেছেন। যা পরবর্তি অনুমোদন হলে বর্তমান উপজেলা প্রকোশলী তৌহিদুল হক জোয়ার্দ্দার ও উপসহকারী প্রকৌশলী নাজমুল হোসেন কারসাজিতে এক রাস্তার কাজ অন্য রাস্তা নিয়ে যায় ইচ্ছা মত। ডিজিএম টু আদাবাড়িয়া রাস্তার মাথার শেষ প্রান্তে ঠিকাদার এর কাছ থেকে মোটা অংকের অর্থ নিয়ে বর্তমানে কাজ করছেন।
এক আইডির রাস্তা অন্য আইডিতে কিভাবে করলো তা বোধগম্ভ নয় চরম স্বেচ্ছাচারিতা ও অনিয়ম এবং আইন বহির্ভূত ।
নির্বাহী প্রকোশলীকে না জানিয়ে বর্তমানে উপসহকারী প্রকোশলী নাজমুল হোসেন ও উপজেলা প্রকৌশলী তৌহিদুল হক জোয়াদ্দার কাজ চলামান রেখেছে। প্রজেক্ট জিকে আর আই ডিপি(GKRIDP)প্রকল্প অর্থ বছর ২৩/২৪ ।ঠিকাদার এমএস তুলন কনেকষ্টাকশন রাস্তার নামে, আদাবাড়িয়া রিফুজি পাড়া রোড চেঃ(০-১০০০মিটার)বরাদ্ধ যাহার বাজেট নিরানব্বই লক্ষ সাতানব্বই হাজার তিনশত একত্রিশ (৯৯,৯৭৩৩১) টাকা। প্যাকেজ নং জিকে আর আই ডিপি (KW-209)।
এবিষয় উপজেলা প্রকোশলী তৌহিদুল হক জোয়াদ্দার এর নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি সাংবাদিকদের সাথে কথা বলবো না। উপজেলা আমার! আমি যা ইচ্ছা তা করবো।চিপ ইন্জিনিয়ার আমার পক্ষের লোক আমি যা খুশি তাই করবো।
বিষয়টি জানার জন্য চিপ ইন্জিনিয়ার গোপালকৃষ্ণ দেবনাথ ফোনে একাধিক বার ফোন করেও ফোন রিসিভ করেননি।