বটতৈল এলাকা অতিষ্ঠ করে তুলেছে ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি শাজাহান ও তার ভাই রবিউল

নিউজ ডেক্সঃ
কুষ্টিয়া সদর উপজেলা বটতৈল ইউনিয়নে বটতৈল কবিরাজপাড়া এলাকা অতিষ্ঠ করে তুলেছে এমআরএস ইন্ডাঃ লিমিটেড এর সিকিউরিটি গার্ড ও কবিরাজ পাড়া মসজিদ কমিটির সাবেক সাধারন সম্পাদক আব্দুল আজিজ ওরফে রবিউল ইসলাম ও তার আপন ভাই স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি শাজাহান আলী।
এলাকা বাসির বরাত দিয়ে জানা যায়,দুই দিন আগে ছাগল চুরির দায়ে মসজিদ কমিটি থেকে বহিষ্কার হয় আব্দুল আজিজ ওরফে রবিউল ইসলাম সে সময় থেকে এলাকা অতিষ্ঠ করে তুলেছে তিনি ও তার ভাই শাজাহান আলী ।
সাংবাদিকদের হাতে একটি ওয়ার্ড কমিটি আসে তাতে শাজাহান আলী সহ স্বেচ্ছাসেবক লীগের ২১সদস্য বিশিষ্ট কমিটিতে শাজাহান আলী সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন।তিনি আবার বিএনপির নেতা হতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন।বিএনপির ত্যাগী নেতাদের ক্ষোভ প্রকাশ করেছে, তারা আওয়ামী লীগ করে এসে কিভাবে বিএনপি পদ পেতে আসে।আর তাদের মদদ দিচ্ছে কে। মোটা অংকের অর্থ বিনিময় আছে যা আমরা সহ্য করবোনা।
স্থানীয় বিএনপির ত্যাগী নেতারা আরো জানান এই শাজাহান কদিন আগে ভাত পেতোনা ক্ষেতে বিভিন্ন সমবায় থেকে টাকা তুলে পালিয়ে যায় ঢাকায়।সেখানে এক আওয়ামী লীগের নেতার গাড়ির ড্রাইভারের চাকুরী নেওয়ার সুবাদে কামিয়ে নেয় লক্ষ লক্ষ টাকা হঠাত আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ এই ব্যক্তি।এলাকাতে এসে বিএনপির পদ পেতে মরিয়া হয়ে উঠেছে শাজাহান।তার আপন চাচাতো ভাই কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের পার্টি অফিসে বার্তা প্রধানের দায়িত্ব পদপদবী পরিচয় দিয়ে বেড়াত তিনি।
গত ১১/০৪/২০২৫ইং তারিখে ভোটের মাধ্যমে ওয়ার্ড সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত ভোটাভুটি শুরু হয়। বটতৈল বোড অফিসের মধ্যে ত্যাগী নেতারা তাকে দেখতে পেয়ে মারধর শুরু করে একপর্যায়ে তিনি পালিয়ে আসতে বাধ্য হয়।এলাকার ত্যাগী নেতারা বলেন ১৭ বছর জেল জুলুম হয়েছে আমাদের উপর আর এখন বিএনপির সুদিন দেখে টাকা দিয়ে পদ পদবী কিনতে চাই তা হতে দেয়া যাবেনা।এদের মতো সুবিধা ভোগী ব্যক্তিদের পুলিশে সোপর্দ করতে হবে।আওয়ামীলীগ পালালেও রেখে যায় দোষর এরাই এলাকা নষ্ট করতে চাচ্ছে। যখন তখন পদপদবী নিয়ে আওয়ামী পেতাত্বদের সাথে ঘটতে পারে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ।
এবিষয় কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোশারফ হোসেন এর সাথে কথা হলে তিনি বলেন,কোন দুষ্কৃতকারী এলাকা অশীতিশিল করে তুললে তাকে ছাড় দেওয়া হবেনা।