পার্থেনিয়াম গাছ নিধন জনসচেতনতা কর্মসুচি অনুষ্ঠিত হয়েছে

সামছুল হক রুবেল:
আজ সকালে কুষ্টিয়া পৌরসভার আওতাধীন চৌড়হাস ও জগতি এলাকায় পার্থেনিয়াম গাছ নিধন জনসচেতনতা কর্মসুচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।পার্থেনিয়াম গাছ আমাদের চারপাশে রাস্তার ধারে হয়ে থাকে এই গাছের কারণে মরণব্যাধি ক্যান্সার হতে পারে।কুষ্টিয়া মহিলা কলেজের উদ্ভিদ বিভাগের অধ্যাপক কবিরুল ইসলাম এর পরিচালনা এই পার্থেনিয়াম গাছ নিধন ও জনসচেতনতা করার লক্ষে এই কর্মসূচী পালন করেন।অধ্যাপক কবিরুল ইসলাম বলেন,এই পার্থেনিয়াম বিষাক্ত উদ্ভিদ ত্বকের ক্যান্সার সৃষ্টিকারী উদ্ভিদ চর্মরোগ শ্বাসকষ্ট ছাড়া বিভিন্ন রোগ হয় এই গাছের কারণে। এছাড়া এই উদ্ভিদের কারণে ফসলের ফলন কম হয় গৃহপালিত পশু এই গাছ খেলে দুধ বিষাক্ত হয়ে যাই।এই জন্য সাধারণ মানুষ দের সচেতন করার জন্য এবং এই উদ্ভিদ নিধন করার জন্য আমরা কাজ করছি।আমরা আজকে বিভিন্ন কলেজের শিক্ষক এবং বিভিন্ন কলেজের ছাএ ছাএীরা এই উদ্ভিদ নিধন করার জন্য আমাদের সাথে এসে কাজ করছে।এই সময় আরো উপস্থিত ছিলেন কুষ্টিয়া সুগার মিল ঢাকা মিনাপাড়া স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যাপক আবু তাহের তিনি বলেন,পার্থেনিয়াম উদ্ভিদ আমাদের রাস্তা ঘাট বনে জঙ্গলে দেখা যাই এই বিষাক্ত উদ্ভিদ ত্বকের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকার।তাঁর আমরা আজ এই উদ্ভিদ যেখানেই দেখছি তুলে ফেলে দেওয়া হচ্ছে। এবং সাধারণ মানুষদের সচেতন করার জন্য মসজিদে মসজিদে এই বিষয়ে বলা হবে।কুষ্টিয়া সিটি কলেজের অধ্যাপক ওবায়দুল রহমান বলেন,পার্থেনিয়াম উদ্ভিদ খুবই মারাত্মক ক্ষতি করে আমাদের। আবার গ্রামে ও শহরে দেখি এই গাছের ফুল নিয়ে মাথায় দেয়।আবার এই গাছ ঔষধী গাছ হিসাবে গ্রামের মানুষ রা ব্যাবহার করে।তখন দেখা যাই এই বিষাক্ত গাছ ব্যাবহার করার কারণে চর্মরোগ শ্বাসকষ্ট ক্যান্সার ও হচ্ছে। তাই আমাদের সকলে এই গাছ সম্পর্কে জনসচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে।যাতে সকলেই এই গাছ সম্পর্কে গাছের ক্ষতিকার দিকগুলো এবং এই গাছ যেখানেই দেখা যাবে সেই খান থেকে তুলে ফেলতে হবে।যেনো এই বিষাক্ত গাছ আর না জন্মাতে পারে।আরো উপস্থিত ছিলেন,বৈষম্য বিরোধী ছাএ আন্দোলনের সমন্নয়ক সুমন আহাম্মেদ ও ২০ নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আলিম বিভিন্ন কলেজের শিক্ষাথীরা এই উদ্ভিদ নিধনের সময় উপস্থিত ছিলেন।