এলপি গ্যাস কিনতে গিয়ে হামলার শিকার বীর মুক্তিযোদ্ধা

কুষ্টিয়ায় এলপি গ্যাস সিলিন্ডার কিনতে গিয়ে গুরুত্বর জখম হলেন যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিউদ্দিন রতন।এবিষয় কুষ্টিয়া মডেল থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।এতে বাদী দুজনকে আসামি করে অভিযোগ জমা দিয়েছে ভুক্তভুগী। অভিযোগ সুত্রে যানাযায় যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা শফি উদ্দিন রতন, পিতা-মৃত জহির উদ্দিন,সাং-৩৫/৭৯ শশীভূষন প্রামানিক রোড, কুঠিপাড়া, কুষ্টিয়া সদর, কুষ্টিয়া।
আসামি মোঃ রাজু আলিফ আখলাক স্টোর এর মালিক, এন এস রোড, একতারা মোড়,মোঃ হেলাল ম্যানেজার, আলিফ আখলাক স্টোর, সর্ব সাং আলিফ আখলাক স্টোর, এন এস রোড, কুষ্টিয়া সদর, কুষ্টিয়া সহ অজ্ঞাত নামা ৯/১০ জন এর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করিতেছি যে, উক্ত ০১নং বিবাদীর প্রতিষ্ঠান হতে আমি প্রতিনিয়ত গ্যাস নিয়া থাকি এবং তারই ধারা বাহিকথায় অদ্য ০৬/০৬/২০২৪ ইং তারিখে রাত অনুমান ৮.৩০ ঘটিকার সময় উক্ত প্রতিষ্ঠানে গিয়ে আমি গ্যাস ক্রয় করার উদ্দেশ্যে গেলে উক্ত ০২নং বিবাদী আমার কাছে ১৩৬০/- টাকা দাম বলে আমি সেই মতে ১৫০০/ টাকা দিয়া বাকী টাকা ফেরত চাইলে উক্ত ০২নং বিবাদী আমার কাছে আরো ২০/টাকা উল্টা দাবি করে। বলে যাতায়াত খরচ লাগবে। এই নিয়া সামান্য কথা কাটাকাটির মধ্যে ০১নং বিবাদী আমাকে হঠাৎ করে অকথ্য ভাষা গালিগালাজ সহ আমাকে মুক্তিযোদ্ধা নাম বলে অকথ্য ভাষা গালিগালাজ করে এমনকি আমার দাড়ি ধরে টেনে হিছরে কিলঘুষি মেরে আহত করে। এছাড়া আমাকে খুন জখমের উদ্দেশ্যে লোহার রড সহ আরো দেশীয় অস্ত্র-সস্ত্র নিয়া আসে আমাকে হত্যা করার উদ্দেশ্যে তেরে আসে।পরবর্তীতে আমার শোর চিৎকারে শুনে স্থানীয় লোকজন এসে আমাকে উদ্ধার করে কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন।
বাদী জানান উক্ত আসামিগন লুৎফর মুন্সি রোড, লতিফ টাওয়ার পাশে, কুঠিপাড়া কুষ্টিয়াতে বিশাল বড় গোডাউন করে গ্যাস সংরক্ষন করে যাহার পাশে মমতাজ উলুম মাদ্রাসা সাথে মসজিদ সহ আবাসিক এলাকা যাহা যে কোন সময় বড় ধরনের
ক্ষতি হতে পারে। বিষয়টি ইতিপুর্বে আমি সহ স্থানীয় লোকজন গোডাউন সরানো কথা জানালে ০১নং বিবাদী হুমকি দিয়া আসছে আমার আশংকা সেই বিষয়কে কেন্দ্র করে আমাকে আজ হত্যার উদ্দেশ্যে এমন কান্ড করিয়াছে ।
এবিষয় কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জানান একটি অভিযোগ পেয়েছি আসামি যে হোক তদন্ত সাপেক্ষে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহন করবো।